22 people will win the Zilla Parishad election unopposed
জেলা পরিষদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় জয়ী হবেন ২২ জন
যাচাই-বাছাই শেষে চেয়ারম্যান পদে মোট বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৪২ জন।
শরীফা আক্তার স্বর্নাঃ
জেলা পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে টান টান উত্তেজনা সারা দেশে। জাতীয় নির্বাচনের আগে যে কোন নির্বাচনকেই গুরুত্ব দেয় আপামর জনসাধারন। এর মূল কারন হলো সাধারন মানুষ আসন্ন পরিস্থিতি অনুমান করতে চায়। জানা যায়, আসন্ন ৬১ জেলা পরিষদ নির্বাচনে ২২ জেলায় চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে চলেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী। বাকি ৩৯ জেলায় চেয়ারম্যান পদে দুই বা তার অধিক প্রার্থী রয়েছেন। যাচাই-বাছাই শেষে চেয়ারম্যান পদে মোট বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৪২ জন। এ ছাড়া সাধারণ সদস্য পদে এক হাজার ৭৪১ জন ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ৬৭৩ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। ১৭ অক্টোবর ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
রোববার মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের শেষ দিনে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠানো তথ্যে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রতিবেদন সুত্রে জানা গেছে, বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হবেন এমন জেলাগুলো হলো- কুমিল্লা, কুড়িগ্রাম, গোপালগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, ঝালকাঠি, টাঙ্গাইল, ঠাকুরগাঁও, নওগাঁ, নারায়ণগঞ্জ, নাটোর, ফেনী, বরগুনা, বাগেরহাট, ভোলা, মাদারীপুর, মুন্সীগঞ্জ, মৌলভীবাজার, লক্ষ্মীপুর, লালমনিরহাট, শরীয়তপুর, সিরাজগঞ্জ ও সিলেট।
এর মধ্যে গোপালগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, ঝালকাঠি, টাঙ্গাইল, ঠাকুরগাঁও, নওগাঁ, নারায়ণগঞ্জ, ফেনী, বরগুনা, বাগেরহাট, ভেলা, মাদারীপুর, মুন্সীগঞ্জ, মৌলভীবাজার, লক্ষ্মীপুর, লালমনিরহাট, শরীয়তপুর, সিরাজগঞ্জ ও সিলেট জেলায় একজন করে প্রার্থী মনোয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। এ ছাড়া কুমিল্লা, কুড়িগ্রাম ও নাটোরে একাধিক প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিলেও যাচাই-বাছাইয়ে অন্যদের প্রার্থিতা বাতিল হয়ে যাওয়ায় শেষ পর্যন্ত একজন করে বৈধ প্রার্থী রয়েছেন।
মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল করায় সময় ১৯ থেকে ২১ সেপ্টেম্বর, আপিল নিষ্পত্তি ২২ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৫ সেপ্টেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ২৬ সেপ্টেম্বর। আর ভোটগ্রহণ ১৭ অক্টোবর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় শেষ হলে রিটার্নিং কর্মকর্তারা একক প্রার্থীদের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করবেন।
ক্রাইম ডায়রি// জাতীয়